Category: Uncategorized
-
খেজুরের গুড়
আমাদের বাঙালীর সংস্কৃতিতে খেজুরের গুড় খুবই জনপ্রিয় একটি খাদ্য। খেজুরের গুড় খেতেও খুব মজার ও সুস্বাদু। আর শীতের সকালে খেজুরের রস ও মুড়ি মানেই প্রায় অমৃত পাণ। শীতকালে আমাদের গ্রাম বাংলার মেয়েরা খেজুরের গুড় ও রস দিয়ে পায়েস ও বিভিন্ন ধরনের শীতকালীন পিঠা পুলী ও জিলাপি তৈরি করে থাকেন। শীতকালে আমরা খেজুরের গুড় ছাড়া পিঠা…
-
আম
আম ম্যাঙ্গিফেরা গণের বিভিন্ন প্রজাতির গ্রীষ্মমণ্ডলীয় উদ্ভিদে জন্মানো এক ধরনের সুস্বাদু ফল। কাঁচা অবস্থায় আমের রং সবুজ এবং পাকা অবস্থায় হলুদ হয়ে থাকে। আমের আরো অনেক জাত আছে বিভিন্ন রং বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন গঠনের বিভিন্ন স্বাদের। আম একটি রসালো, অর্ধবৃত্তাকার গ্রীষ্ম মণ্ডলীয় ফল যা হলুদ, সবুজ, লাল রং হয়ে থাকে এবং যেটির মাঝখানটা শক্ত পাথরের…
-
আম্রপালি আম ( আম রূপালী )
আম্রপালি আম গাছের গঠন ছোট, ছোট গাছে আমের গুচ্ছো ধরতে দেখা যায়। আমের গঠন ছোট ও একটু লম্বা হালকা চেপ্টা এবং সুচালো নিচের দিকে। সাধারনত কাচা আমের রং গাড় সবুজ হয়। এবং পাকলে কমলা ও লালচে রং এর হয়। আমরা উদ্দ্যোগ নিয়েছি সবার কাছে খাটি গাছ পাকা আম পৌছানোর।
-
খিরশাপাত আম
বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার বাঘা থানায় খুব উন্নত মানে খিরশাপাত আম আর খুব যত্ন করে উৎপাদন করা হয়। খিরশাপাত আম মানে রসালো মিষ্টি স্বাদের ফল।গ্রামের গ্রীষ্মকাল মানে পাকা খিরশাপাত আম। আমরা উদ্দ্যোগ নিয়েছি সবার কাছে খাটি গাছ পাকা আম পৌছানোর।
-
ফজলি আম
মনে লোভ তো আমার তখন জন্মাই যখন আমি ফজলি আম বাগানে গিয়ে দেখি গাছের ডালে ডালে লটকে আছে বড় বড় ফজলি আম। আমি ভেবে দেখি আমার মনে আক্ষেপ থেকে যায় এই ভেবে যে কোনটা রেখে কোনটা খাই। আমরা উদ্দ্যোগ নিয়েছি সবার কাছে খাটি গাছ পাকা আম পৌছানোর।
-
গোপালভোগ
আমের মধ্যে অনেক আমই তো আছে মিষ্টি রোসালো কিন্তু। গোপালভোগ আম নামটি শুনলেই আপনার মাথায় প্রথম কোন চিন্তাটি আসে? নিশ্চয়ই রসালো কিছুটা লালচে আর হলদে আবরণে জড়ানো একটি ফলের প্রতিচ্ছবি ফুটে ওঠে?আমরা উদ্দ্যোগ নিয়েছি সবার কাছে খাটি গাছ পাকা আম পৌছানোর।
-
ল্যাংড়া আম
ল্যাংড়া আম আমাদের আমের রাজা বলে যানি। কিন্তু ল্যাংড়াই কেনো আমের রাজা হইলো। এই ল্যাংড়া আমের কাচা অবস্থায় সে গন্ধটা থাকে পাকার পরে তার থেকে মিষ্টি গন্ধ হয় কেনো। আমরা উদ্দ্যোগ নিয়েছি সবার কাছে খাটি গাছ পাকা আম পৌছানোর।
-
হিমসাগর আম
বছরের ফল বছরে খাবেন আর মৌসুমের ফল মৌসুমে খাবেন। সময়ের কাজ সময়ে করা যেমন উচিত তেমনি মৌসুমে ফল মৌসুমে খাওয়াই উচিত।