ল্যাংড়া
ল্যাংড়া আম যা গন্ধের জন্য আজ তাকে আমের রাজা বলা হয়। লাল সালু পাকা আম কুড়ে যদি পাইতাম ছাল ছোলে খাইতাম রসে তোমায় নিয়ে কি যে মধুর গান গাইতাম। আমরা ল্যাংড়া আম খেতে সবাই পছন্দ করি কারন এই আমের গন্ধ স্বাদ আঁশ পাগল করার মতো। পাকা আম খুব মজা সত্যি খুব মিঠা, কেউ খায় ভাত দিয়ে রস দিয়ে হয় পিঠে, রসবতী ল্যাংড়া রসে ভরা কতো ঘ্রাণ, ইশ খেতে যেন মধুফল সুস্বাদু জুড়ে যায় প্রান, আম একটি রসালো, অর্ধবৃত্তাকার গ্রীষ্ম মণ্ডলীয় ফল যা হলুদ সবুজ লাল রঙের হয়ে থাকে এবং যেটির মাঝখানটা শক্ত পাথরের মতো। পাকলে এটিকে খাওয়া যায়। কেউ কেউ কাচা টক আম খেয়ে ফেলে যাদের আমরা আম লোভী বলি। আমরা উদ্দ্যোগ নিয়েছি সবার কাছে খাটি গাছ পাকা আম পৌছানোর।
ল্যাংড়া আম
ল্যাংড়া আম হল আমের একটি বিখ্যাত জাত যা বাংলাদেশের সব অঞ্চলে চাষ করা হয়। এটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি বিখ্যাত আম। এটি পশ্চিমবঙ্গ সহ সমগ্র উত্তর অঞ্চলেও চাষ করা হয়। আর এই ল্যাংড়া আম আমাদের রাজশাহী জেলার, বাঘা থানাতেও প্রচুর পরিমানে চাষ করা হয়, অসাধারন একটি আম খেতে মিষ্টি সুগন্ধযুক্ত একটি আম ল্যাংড়া। এই আম পাকার পর বাইরের দিকে খানিক হলদে রঙের হয় ও ভিতরেরে দিকে হলুদ রঙ বা কমলা রঙ হয়। জুলাই মাসের দিকে এই আম পাকতে শুরু করে এবং বাজারে পাওয়া যায়। এই আমকে ছোটো ছোটো টুকরো করার ক্ষেত্রে আদর্শ বলে মনে করা হয়। এছাড়া নানা আম থেকে তৈরী খাদ্যের ক্ষেত্রেও আদর্শ বলে মনে করা হয়।
ল্যাংড়া আমের বৈশিষ্ঠ্য গুলোঃ
এদেশে যে কটি উৎকৃষ্ট জাতের আম এগুলোর মধ্যে ল্যাংড়া সবচেয়ে এগিয়ে। পাকা অবস্থায় হালকা সবুজ থেকে হালকা হলুদ রঙ ধারণ করে। আমের শাঁস হলুদ। কাঁচা অবস্থায় আমের গন্ধ সত্যিই পাগল করা। অত্যন্ত রসাল এই ফলটির মিষ্টতার পরিমাণ গড়ে ১৯.৭%। বোঁটা চিকন। আটি অত্যন্ত পাতলা। পোক্ত হবার পর সংগ্রহীত হলে গড়ে ৮-১০ দিন রাখা যাবে।বাংলাদেশের নানান অঞ্চলে এই ল্যাংড়া আমের উদ্ভব হয়েছে। বাংলাদেশে সব জেলাতেই এই আম জন্মে। রাজশাহীর, বাঘা থানা ও রাজশাহীর অন্যান্য এলাকায় চাষ করস হয়। রাজশাহীর ল্যাংড়া আম স্বাদে মানে উন্নত। খাওয়ার উপযোগী অংশ ৭৩.১%, ওজন ৩১৪.১ গ্রাম। মধ্য মৌসুমি জাত ল্যাংড়া। আষাঢ় মাসের শেষ অবধি- জুলাই মাসের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত বাজারে পাওয়া যায়।
ল্যাংড়া আমের নামকরণ ইতিহাসঃ
অনেক আগে সময় এর ও আগের কথা রাজাদের শাসন আমল এর কথা রাজ্যের দ্বারভাঙায় এই আম চাষ শুরু হয়। আঠারো শতকে এক ফকির সুস্বাদু এই আমের চাষ করেন। এই খোড়া ফকিরের নামে আমটির নামকরণ হয়েছে। ফকিরের আস্তানা থেকে এই জাতটি প্রথম সংগৃহীত হয়েছিল। খোড়া ফকির যেখানে বাস করতেন তার আশেপাশে শত শত আমের গাছ ছিল। তারই একটি থেকে ল্যাংড়া নামের অতি উৎকৃষ্ট জাতটি বেরিয়ে এসেছে। সেই ফকিরের পায়ে একটু সমস্যা ছিল। সেই থেকে এই আমের নাম হয়ে যায় ল্যাংড়া। কতো মজার ব্যাপার না আজ আমরা যাকে আমের রাজা বলি সেই হাজার বছর আগে আমের নামকরন হয়েছে একটা ল্যাংড়া ফকিরের নামে।
ল্যাংড়া আমের স্বাদ কেমন ও চেনার সহজ উপাইঃ
ল্যাংড়া আমের স্বাদের দিক দিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। ল্যাংড়া আম কাচা অবস্থায় দারুন গন্ধ হোয় ও পাকা ও অবস্থায় অনেক সন্দর মিষ্টি গন্ধযুক্ত হয়। ল্যাংড়া আমে আঁশ থাকে যেটা আমাদের শরীরকে সুস্থ সাবল রাখতে অনেক সাহায্য করে। _পাকা অবস্থায় হালকা সবুজ থেকে হালকা হলুদ রঙ ধারণ করে। ফলের শাঁস হলুদাভ। কাঁচা অবস্থায় আমের গন্ধ সত্যিই পাগল করা। ল্যাংড়া আম দেখতে কিছুটা গোলাকার ও মসৃণ। এটির নাকটি দেখা যায় নিচের দিকে। এর চামড়া খুবই পাতলা।
ল্যাংড়া আম আমাদের প্রিয় ফল কেনো?
ল্যাংড়া আম আমাদের আমের রাজা বলে যানি। কিন্তু ল্যাংড়াই কেনো আমের রাজা হইলো। এই ল্যাংড়া আমের কাচা অবস্থায় সে গন্ধটা থাকে পাকার পরে তার থেকে মিষ্টি গন্ধ হয় কেনো। এই গুলো কি আপনারা জানেন আমরা আজ আপনাদের এই সব ব্যাপার গুলো জানাবো। পৃথিবীর মধ্যে অন্যত্ম সুস্বাদ একটি ফল হইলো ল্যাংড়া আম। যদিও কাঠাল আমাদের জাতীয় ফল তারপরেও কাঠালের থেকেও আম খেতে পছন্দ করে সবাই। ল্যাংড়া আম কে ফলের রাজাও বলে থাকেন অনেকে । ল্যাংড়া আম আমাদের রাজশাহী জেলার, বাঘা থানেতে প্রচুর পরিমাণে উতপাদন হয়। এ কারনে আমের দাম টাও তুলনা মূলক কম ।ল্যাংড়া আম উঠার পর পরই দাম কিছুটা বেশি হয়ে থাকে, তার পরে আস্তে আস্তে আমের দাম কমতে থাকে ।
ল্যাংড়া পাকা আমের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা কি কি?
~এই ফলের আঁশ , ভিটামিন ও খনিজ উপাদান অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ যা হজমে সহায়তা করে । কোষ্ঠ্য কাঠিনা দ্রূর করে। আম কোলম ক্যান্সার, স্তন ক্যান্সার, রক্তসল্পতা ও প্রোস্টেট ক্যান্সার এ সকল রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।
ল্যাংড়া আম দিয়ে কি কি তৈরি করা যায়ঃ
পাকা আম দিয়ে তৈরি করা হয়ঃ আমটা , জুস , জেলি , মুড়াব্বা , শরবত , পাকা আমের আঁচার পাকা আম এর খাটা তৈরি করা যায় । এছাড়া কাচা আম ডাল রান্না করার সময় দিতে পারেন, কাচা আম সুপ রান্না করার সময় দিতে পারেন, কাচা আম এর আঁচার করা যায়, কাচা আম এর খাটা রান্না করা যায় ইত্যাদী ।
ল্যাংড়া পাকা আমে কোন এসিড থাকেঃ
- অক্সালিফ এসিড
- সাইট্রিফ এসিড
- ম্যালিক এসিড
- সাকসেনিক এসিড থাকে। তাই পাকা আম খুব সুস্বাদ আর মজা ও মিষ্টী খেতে।
ল্যাংড়া পাকা আমের গুনাগুন গুলোঃ
কোলেস্টেরলের যাত্রাকে নিয়ন্ত্রনে রাখে , পাকা আমে থাকে উচ্চমাত্রার ভিটামিন “সি” পেকটিন ও আঁশ। যা রক্তের কোলেস্টোরলের মাত্রাকে কমাতে কাজ করে। ফ্রেশ আমে থাকা পটাশিয়াম আমাদের শরীরের তরলের জন্য খুবই জরুরী একটি পুষ্টী উপাদান , যা উচ্চ রক্ত চাপকে নিয়ন্ত্রনে কাজ করে ।পাকা আমে ভিটামিন “এ” সমৃদ্ধ। আমের আয়রন, আশ, পটাশিয়াম, ভিটামিন “সি” ও খনিজ উপাদান শরীর সুস্থ-সবল রাখতে সাহায্য করে। ক্যারোটিন চোখ সুস্থ রাখে, সর্দি -কাশি দূরে রাখে। কাচা আমে ক্যারোটিনের পরিমান কম থাকে আর পাকা আমে ক্যারোটিন এর পরিমান বেশি থাকে।
কার্বাইড ও বিষাক্ত পদার্থ দিয়ে ল্যাংড়া আম পাকানো মানব দেহের জন্য ক্ষতিকরঃ
ফল আমাদের খাদ্য ও পুষ্টির একটি অন্যতম উৎস। আর এই ফলের মধ্যে আছে আমাদের প্রিয় ফল আম যেটা বছরে এক বার আশে।কিন্তু দেশের ক শ্রেণীর সধ্যসতবভোগী মুনাফালোভী ব্যাবসায়ী কৃত্রিমভাবে আম পাকিয়ে আমের খাদ্যমান বিনষ্ট করছে। হারহামেশা ক্যালসিয়াম কার্বাইড সহ বিভিন্ন প্রকারের বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে আম বা ফল পাকানো হচ্ছে। এতে ক্রেতা সাধারন ভোক্তা প্রতারিত হয়ে আর্থিক এবং স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়ছে ।
কার্বাইড কী?
ক্যালসিয়াম কার্বাইড এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ। এটি এক ধরনের যৌগ বা বাতাসে বা জলীয় সংস্পর্শে এলেই উৎপান্ন করে এসিটিলিন গ্যাস। যা আমে প্রয়োগ করলে এসিটিলন ইমানল নামক বিষাক্ত পদার্থে রূপান্তরিত হয়। যেটা খাইলে মানব দেহে অনেক ক্ষতির দিক ও সমস্যা দেখা দিতে পারে।
কার্বাইড দিয়ে পাকানো ল্যাংড়া আম খাইলে স্বাস্থ্যের কি ভাবে ক্ষতি হয়ঃ
কেমিকেল মিশ্রিত আম খাইলে মানুষ দীঘ্রমেয়াদি নানা রকম রোগে ভুগে, বিশেষ করে বদহজম, পেটেরপিড়া, পাতলা পাইখানা, জন্ডিস, গ্যাস্টিক, শ্বাস কষ্ট, অ্যাজমা, লিভার ও কিডনি নষ্ট হওয়া সহ ক্যান্সারের মতো জটিল রোগ সৃষ্টি হয় । এছারা মহিলাদের এর প্রভাবে বিকলঙ্গ শিশুর জন্ম দিতে পারে। শিশুরা বিষাক্ত পদার্থের বিষক্রিয়ার ফলে ক্ষতি গ্রস্ত হয়।
কার্বাইড বিষক্ত পদার্থ দ্বারা পাকা ল্যাংড়া আমের স্বাদ কেমন হয়ঃ
কার্বাইড বিক্রিয়ায় আমকে কাচা থেকে পাকা অবস্থায় নিয়ে আসে। আম টা কাচা কিংবা আধাপাকা থাকুক না কেনো, কিছু কিছু আম বাইরে ও ভিতরে কেমিক্যালের প্রভাব এতোটাই ঘটে যে, ভেতরে বাইরে ফলটির রঙ ও স্বাদ স্বাভাবিক ভাবে পাকা আমরে মতো হয়ে যায়। কোনো কোনো আমের বেলায় কেবল তার বর্ণ আকর্ষণীয় হয়ে পড়ে। স্বাভাবিক পাকা আমরে মতো দৃষ্টি নন্দন টক টকে লাল , হলুদ , গোলাপী বর্ণ দেখে মানুষ আগ্রহ করে এসব কৃত্রিম ভাবে পাকানো আম পছন্দ করে কিনে নিয়ে যায় । কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো তিনি হয়তো জানেন না যে, টাকা দিয়ে বিষ কিনলেন । এতো একদিকে যেমন আম এর পুষ্টি গুনা গুন নষ্ট হয় অপরদিকে আম খেতে বিস্বাদ, পানসা, শক্ত, তেতো, স্বাদযুক্ত মনে হয় ।
কার্বাইড ও বিষাক্ত পদার্থ দিয়ে কৃত্রিমভাবে পাকানো ল্যাংড়া আম চেনার উপাইঃ
যদি কার্বাইড ও বিষক্ত পদার্থ দিয়ে আম পাকানো হয় তাহলে আমের ত্বক সুষম রড ধারন করে, আর আমেড় বতা শুঁকনো হোয়ে থাকে, বোটা তে কোনো রস থাকে না ।
কার্বাইড ও বিষক্ত পদার্থ দিয়ে ল্যাংড়া আম পাকানো মানব দেহের জন্য ক্ষতিকর ও ভয়ংকর রোগ সৃষ্টি করে এতে আমাদের প্রত্যাশা/মতামতঃ
ভোক্তা অধিকার রক্ষায় ভোক্তা আইন আরও কঠিন ভাবে প্রয়োগের নিমিত্তে বিভিন্ন সংবাদপত্র, রেডিও, টিভিতে ব্যাপক প্রচার করে জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কার্যকর অংশগ্রহনের মাধ্যমে আম, ফল ও খাদ্যদ্রব্যে বিষক্ত রাসায়নিক পদার্থ প্রয়োগ রোধের ব্যাবস্থা নিতে হবে । সার্বিকভাবে ভোক্তা, ব্যাবসায়ীসহ সংশ্লিষ্ট সবার সচেতনার মাধ্যমেই আমরা ভেজালমুক্ত আম খেতে পারবো এবং চাহিদা পূরন হবে ।
ল্যাংড়া আম ব্যাপারে সন্দেহঃ
ল্যাংড়া আম এর মতো দেখতে বা খেতে আর একটিও আম এই দেশে নেই। ল্যাংড়া আমের গন্ধতেই বুঝা যায় যে এইটা ল্যাংড়া আম।ল্যাংড়া আমকে সন্দেহ করার মতো একটি কারণ নেই বলে ল্যাংড়া আম নিঃস্বন্দেহে খেতে পারেন।
ল্যাংড়া আম গাছে থাকতে প্যাকেট করলে উপকার/ক্ষতিকরঃ
আমরা অনেকে দেখেছি যে আম গাছে থাকতেই কার্বন নামন একটি চাইনা প্যাকেট পাওয়া যায়। সেই প্যাকেট প্রতিটা আমে মোড়ানো হয়ে থাকে । আসলে একদিক প্যাকেট টা দিয়ে রাখা ভালো আবার অন্য দিকে ক্ষতি ও আছে , যেমনঃ প্যাকেট টা যদি আমে মোড়ানো থাকে তাহলে আমে কোন পোকা মাছি লাগতে পারে না আর আমের রঙ টাও সুন্দর হয় , আর অন্যদিকে আমে প্যাকেট টা থাকলে সূর্যের আলো লাগতে পারে না এতে আম ক্লোরোফিল পাই না তাই রঙ খুবই সুন্দর হবে কিন্তু খেতে স্বাদ ও মিষ্টি হইবে না ।
মৌসুমি ফল প্রাণ প্রিয় ল্যাংড়া আম ব্যাপারে আমাদের প্রত্যাশা/মতামতঃ
আম আমাদের দেহের জন্য প্রচুর কাজে লাগে আম আমদের প্রচুর উপকারে আসে । আম আমদের দেহের রোগ প্রতিরোধ এর জন্যে অন্যতম একটি উপাদান । আম আমাদের জাতীয় ফল না হইলেও জাতীয় ফল এর থেকেও কম নয়। ভ্যাজাল মুক্ত খাবার খাই , আমাদের কাছে পাবেন কোনো রকম কার্বাইড ও বিষক্ত পদার্থ বিহিন পিওর গাছ পাকা আম আবার আসবেন। ধন্যবাদ!
আম একটি রসালো ফল যেটার স্বাদ সবার মুখে মুখে লেগে থাকে। আম আমার প্রানে আমার মনে সব খানে। আম আমি চাই আম আমি যখন তখন খাই আমি আম খেয়ে শুধু ঘুমাই। আম অতি সুস্বাদু ফল ,আমরা বলি ফলের রাজা আম। আমরা বাঙালি আর বাঙালি সংস্কৃতির সাথে আম ঘনিষ্ঠ ভাবে জড়িত । আমাদের জন্মের পর আম এর সাথে মধুর সম্পর্ক গড়ে উঠে। আম পাতা জোড়া জোড়া , মরব চাবুক চরবে ঘোড়া, এই কবিতা দিয়ে আমাদের পরালেখার সাথে আম বেপার টা যুক্ত হয়। তিনশতরও অধিক বৈচিত্র্যের আম রয়েছে- যার সবগুলো হয়তো আমাদের গ্রাম বাগানে পাওয়া যাবে না। তার পরেও আমাদের গ্রাম বাগানে যে সকল আম আছে এই অনেক। গাছে ওঠারও ঝামেলা নেই আপনাদের। কারণ, আমাদের কাছে আপনি এক ক্লিকেই আপনার পছন্দের আম নিজের জন্য বা পরিবারের জন্য অথবা পছন্দের মানুষের জন্য কিনতে পারবেন।
Authors: rafak
Leave a Reply